রাফাল বিধ্বংসকারী পাকিস্তান বিমানবাহিনীর চৌকশ পাইলট আয়েশা ফারুক
আয়েশা ফারুক একজন পাকিস্তানি নারী চৌকশ ফাইটার পাইলট। তিনি আকাশ জয়ী এক বাজপাখি, বর্তমানে (২০২৫) সালে পাক-ভারত যুদ্ধে তার নাম উঠে এসেছে। তিনি একাই ভারতের অহংকার চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিয়েছেন। তাইতো আয়েশা ফারুক এখন শুধু পাকিস্তান নই পুরো বিশ্ব সামরিক ইতিহাসে এক অনন্য নাম।

সূচীপত্রঃ
- ফারুকের জন্ম ও ছোটবেলা
- আয়েশার সাহসী পথ চলা
- কঠিন প্রশিক্ষণ ও অধ্যবসায়
- সাহসী ও সংগ্রামী নারীর প্রতীক
- কর্ম জীবন ও বর্তমান অবস্থা
আয়েশা ফারুকের জন্ম ও ছোটবেলাঃ
আয়েশার জন্ম পাঞ্জাব এর বাহাওয়ালপুর জেলার হাসিলপুর। তার বয়স যখন ৩ বছর তখন তিনি তার বাবাকে হারান। কিন্তু তার মা তাকে সেই প্রতিকূল পরিবেশেই সাহসিকতার সাথেই আত্মবিশ্বাসী ও স্বাধীনচেতা নারী হিসাবে তাকে গড়ে তলেন। আত্মীয়স্বজন,পরিবার ও সমাজের আপত্তি থাকা সত্ত্বেও তিনি সিদ্ধান্ত নেন- তিনি একজন সাহসী ফাইটার পাইলট হবেন।
আয়েশার সাহসী পথ চলাঃ
কঠিন প্রশিক্ষণ ও অধ্যবসায়ঃ
সাহসী ও সংগ্রামী নারীর প্রতীকঃ
আরও পড়ুনঃ আমাদের শখ সম্পর্কে
কর্ম জীবন ও বর্তমান অবস্থাঃ
২০১৩ সালে চূড়ান্ত পরীক্ষায় শীর্ষইস্থান অর্জনের পর তিনি প্রথম নারী
জেট পাইলট হন। আয়েশা ফারুক এখন ২০তম স্কোয়াড্রনে তার ২৪ জন পুরুষ
সহকর্মীর সাথে চীনা চেংডু জে-৭ ফাইটার জেটে মিশন পরিচালনা করেন। ৬ জন
নারী পাইলট এর মধ্যে তিনি একজন যিনি বিমান চালানোর যোগ্য।
২০০০ সাল থেকে (PAF) -এ পাইলট হিসাবে যোগদান করেন।
আয়েশা ফারুক এর বর্তমান ক্যারিয়ার:-
আয়েশা এখন পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট,স্কোয়াড্রন লিডার হিসাবে কর্মরত আছেন।

শিখবো আমরা এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url